The best Side of কেউ ছেড়ে গেলে কী করা উচিত
The best Side of কেউ ছেড়ে গেলে কী করা উচিত
Blog Article
মানসিক আঘাত: সব আঘাতই যে শারীরিক হবে তা নয়, কেউ কেউ মানসিক-ভাবে আঘাত করতে ওস্তাদ।
২. শর্ত সাপেক্ষে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রাণী দ্বারা শিকার করা বৈধ।
নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।
মানুষটি যদি মনের মত হয় website তাহলে তাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন তৈরি হয় আর সেই স্বপ্নকে ঘিরেই বেঁচে থাকার ইচ্ছা বেড়ে যায়।
হাদীস শরীফ - ৩য় ও ৪র্থ খণ্ড, মাওলানা আব্দুর রহীম, (বিবাহ সম্পর্কিত) (পিডিএফ)
যে চোখ সৌন্দর্যের উপর দৃষ্টিপাত হয় প্রতিনিয়ত,
(وَقَضٰي رَبُّكَ أَلَّا تَعْبُدُوْآ إِلَّآ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا)
নিজস্বতা হারিয়ে ফেলতে থাকলে সেই বন্ধুর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখাই হবে মঙ্গলজনক।
অর্থাৎ যে সকল নারীরা দীন রক্ষা করার জন্য হিজরত করে তোমাদের নিকট চলে এসেছে তাদের বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ। তবে শর্ত হল : ১. মোহর দিতে হবে, ২. ইদ্দত পূর্ণ করতে হবে, ৩. অভিভাবকদের সম্মতি ও দুজন সাক্ষী থাকা লাগবে। عصم- (وَلَا تُمْسِكُوْا بِعِصَمِ الْكَوَافِر) শব্দটি عصمة এর বহুবচন। এখানে অর্থ হল : দাম্পত্য সম্পর্ক। অর্থাৎ যদি স্বামী মুসলিম হয়ে যায় এবং স্ত্রী কাফির অথবা মুশরিক থেকে যায় তাহলে এ রকম মুশরিক মহিলাকে বিবাহ বন্ধনে রাখা বৈধ না। স্বামী তাকে ত্বালাক দিয়ে পৃথক হয়ে যাবে। এ নির্দেশের পর উমার (রাঃ) তাঁর দু’জন মুশরিক স্ত্রীকে এবং তালহা ইবনু ওবায়দুল্লাহও তাঁর স্ত্রীকে ত্বালাক দিয়ে দেন। (ইবনু কাসীর)।
>> ছুটিতে কোথাও যাওয়ার আগে অবশ্যই ঘরের ফার্নিচার ঢেকে রাখুন। এতে ফার্নিচার কেবল ধূলা-বালিমুক্ত থাকবে।
সমলিঙ্গের সকল ব্যক্তি অর্থাৎ সকল পুরুষ এবং জৈবিকভাবে নারী ব্যতীত অন্য যে কোন লিঙ্গের ব্যক্তি
এছাড়া একজন অকুমারীকে(বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা বা তালাকদাত্রী) তখনই বিয়ে দেয়া যাবে যখন সে নিজে তা চাইবে বা সেই নির্দেশ দেবে, এ ব্যাপারে তাকে কোনরূপ জোরজবরদস্তি করা যাবে না
বিবাহের ক্ষেত্রে আপন মায়ের মত ঐ মহিলার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে
৩. আহলে কিতাব তথা ইয়াহূদ ও খ্রিস্টানদের মধ্যে যারা স্বধর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত তাদের খাদ্য ও জবেহকৃত প্রাণী খাওয়া হালাল।
Report this page